অনলাইন আয়টেক জ্ঞানব্যবসা আইডিয়া

কিভাবে ফরেক্স ট্রেডিং শিখবো ?

সূচিপত্র দেখুন

তাহলে চলুন ফরেক্স ট্রেডিং কি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে নেয়া যাক।

What is Forex Trading? ফরেক্স ট্রেডিং এর ফরেক্স মানে হলো ফরেন এক্সচেঞ্জ (Foreign Exchange)
যার মানে দাঁড়ায় বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন। অর্থাৎ একদম সহজ ভাষায় বিদেশী মুদ্রার আদানপ্রদানকেই ফরেক্স ট্রেডিং হিসেবে গণ্য করা হয়। ফরেন এক্সচেঞ্জ FX ও ফরেক্স নামেও পরিচিত।

ট্রেডিং কি কিভাবে করে :

শেয়ার মার্কেটে অল্প সময়ের জন্য কোনো কোম্পানির শেয়ার কেনা – বেচা ( Buy – Sell) কে ট্রেডিং বলা হয়। আপনি আজই কোনো কোম্পানির শেয়ার কিনে আজকেই বিক্রি অথবা, ২ দিন পর বা ১ মাস পর বিক্রি করতে পারেন, এটিকেই সহজ ভাষায় ট্রেডিং হবে।

আরও পড়ুনঃ  ছাত্রদের টাকা আয় করার উপায় - ছাত্র জীবনে টাকা আয় করার উপায়

ফরেক্স ট্রেডিং শুরু করতে কত টাকা লাগবে?

ফরেক্স ট্রেডিং শুরু করার জন্য আপনাকে যদি অংকের ভাষায় বলি তাহলে $১ ডলার দিয়ে আপনি শুরু করতে পারেন। তবে যদি আপেক্ষিক অর্থে বলা হয় তাহলে বলতে হবে যে আপনার ফরেক্স করতে হলে মোটামুটি ১০,০০০ টাকার আসে পাশে আপনাকে থাকতে হবে।

কিভাবে ফরেক্সে লাভ/লস হয়

ফরেক্স মার্কেটে আপনি বাই (buy) অথবা সেল (sell) করবেন।

একটি ট্রেড খোলা খুবই সোজা। ট্রেড খোলার পদ্ধতি সহজ এবং আপনার যদি স্টক মার্কেটে ট্রেড করার অভিজ্ঞতা থাকে তবে আপনি তা আর তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন।

মনে করুন আপনি ১.১৮০০ এক্সচেঞ্জ রেটে  EUR/USD – তে ১০,০০০ ইউরো কিনলেন $১১,৮০০ ডলার দিয়ে। দুই সপ্তাহ পর EUR/USD এক্সচেঞ্জ রেট বেড়ে ১.২৫০০ হল। তখন আপনি $১২,৫০০ ডলারে তা বিক্রি করলে আপনার লাভ হবে $৭০০ ডলার।

আরও পড়ুনঃ  অনলাইনে ইনকাম করার উপায় ২০২৩ - ঘরে বসে অনলাইনে আয়

এক্সচেঞ্জ রেট হল একটি কারেন্সির সাপেক্ষে আরেকটি কারেন্সির দামের অনুপাত। যেমনঃ USD/CHF এর এক্সচেঞ্জ রেট নির্দেশ করে, কত ইউ. এস. ডলার এর বিনিময়ে ১ সুইস ফ্রাঙ্ক কেনা যাবে, অথবা ১  ইউ. এস. ডলার কিনতে কত সুইস ফ্রাঙ্ক প্রয়োজন।

ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য কি কি দরকার?

আপনার ইন্টারনেট কানেকশনসহ একটি পিসি অথবা স্মার্ট ফোন আছে ?

আরও পড়ুনঃ  মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

তাই যথেষ্ট

ফরেক্স ট্রেডিং কি হালাল ?

হালাল বা হারাম কেনাবেচা করবে না উত্তর সহজ নয়। এটিই আংশিক কারণেই ইসলামিক ব্যবসায়ের অ্যাকাউন্ট বিদ্যমান। গুরুতরভাবে, কিছু traditionalতিহ্যবাহী পশ্চিমা ব্যবসায়ের প্রচলন সহজেই ইসলামী বিশ্বাসের অনুসারীদের অনুসারে মানিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

ফিউচার এবং বন্ডগুলি অবশ্যই হারাম হিসাবে বিবেচিত হয়। বন্ডের (সুকুক) ক্ষেত্রে এগুলি নিষিদ্ধ করা হয় কারণ তারা সুদের হারের ভিত্তিতে নির্মিত হয়। বন্ড যখন হয় ব্যবসা মাধ্যমে সিএফডি – কোন আগ্রহ নেই। তবে সুদের হারের মূল্যের উৎসে রয়েছে বিস্তার.

যখন ফিউচার চুক্তিতে আসে তখন ব্যবসায়ের বিলম্বিত প্রকৃতির কারণে এগুলি নিষিদ্ধ করা হয়।

সম্পর্কিত আর্টিকেল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

অ্যাডব্লকার ডিটেক্ট হয়েছে!

মনে হচ্ছে আপনি অ্যাড ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমাদের সাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অ্যাড ব্লকার বন্ধ করতে হবে। যদি অ্যাডব্লকার ব্যবহার না করেন, তাহলে পেজটি রিফ্রেশ করুন।