Deprecated: Hook custom_css_loaded is deprecated since version jetpack-13.5! Use WordPress Custom CSS instead. Jetpack no longer supports Custom CSS. Read the WordPress.org documentation to learn how to apply custom styles to your site: https://wordpress.org/documentation/article/styles-overview/#applying-custom-css in /home/globckub/public_html/banglatechspot.com/wp-includes/functions.php on line 6078
স্টোরেজ ডিভাইস কি? কাকে বলে? কত প্রকার, কি কি ও উদাহরণ
টেক জ্ঞান

স্টোরেজ ডিভাইস কি? কাকে বলে? কত প্রকার, কি কি ও উদাহরণ

স্টোরেজ ডিভাইস কি? কাকে বলে? কত প্রকার, কি কি ও উদাহরণ। আমাদের সবার ফোনেই স্টোরেজ রয়েছে কিন্তু মূলত স্টোরেজ দিয়ে কি হয় জানতে পড়ুন।

স্টোরেজ ডিভাইস কি? কাকে বলে? (What is storage device in Bengali?)

স্টোরেজ ডিভাইস হলো যেকোনো ধরনের কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের একটি অংশ যা সাময়িকভাবে বা স্থায়ীভাবে তথ্য সংরক্ষণ, বহন এবং বের করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এককথায় কম্পিউটারের সকল তথ্য ও উপাত্ত সংরক্ষণ করে রাখার ডিভাইসকে স্টোরেজ ডিভাইস বলে।

স্টোরেজ ডিভাইস কোনটি? স্টোরেজ ডিভাইস এর উদাহরণ

একটি কম্পিউটারে স্টোরেজ ডিভাইস হলো হার্ড ডিস্ক, এসএসডি, পেনড্রাইভ, এক্সটার্নাল হার্ড ডিস্ক, ইত্যাদি। এই স্টোরেজ ডিভাইসগুলি কম্পিউটারের ডেটা স্টোর করে রাখে যাতে পরবর্তীতে সেগুলি ব্যবহার করা যায়।

মেমোরি ও স্টোরেজ ডিভাইসের পার্থক্য

মেমোরি ও স্টোরেজ ডিভাইসের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। স্টোরেজ ডিভাইসগুলোকে মেমোরি হিসেবে চিহ্নিত বা মেমোরি নামে ডাকা হয়।

স্টোরেজ ডিভাইস কত প্রকার ও কি কি?

স্টোরেজ ডিভাইস সাধারণত দুই ধরনের যথাঃ
 • প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
 • সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস

প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস কি?

প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস হলো এমন একটি মাধ্যম যা কম্পিউটার চলার সময় অল্প সময়ের জন্য মেমরি ধরে রাখে। প্রাথমিক স্টোরেজ ডিভাইসটির একটি উদাহরণ হলো RAM (Random Access Memory)।

এই RAM হলো কম্পিউটারের একটি অস্থায়ী মেমোরি। কম্পিউটার যত সময় ধরে On থাকবে RAM এ তত সময় ধরে তথ্যগুলো সংরক্ষিত থাকবে। আর যখন কম্পিউটার Off থাকে তখন RAM সবগুলো তথ্য মুছে ফেলে।

আরও পড়ুনঃ  এআই দিয়ে ছবি এডিট করে ইনকামের উপায়

সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস কি?

সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস এমন এক ডিভাইস যার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটার On অথবা Off অবস্থায়ও সব ধরনের তথ্য স্থানীয়ভাবে সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন। এই ডিভাইসের কাজ হচ্ছে বেশি করে তথ্য সঞ্চিত করে রাখা। সেকেন্ডারি স্টোরেজ কম্পিউটারের সঙ্গে আলাদা ভাবে সংযুক্ত করা হয়।

বিদ্যুৎ চলে গেলেও সেকেন্ডারি স্টোরেজের কোনো তথ্য মুছে যায় না কারণ এই স্টোরেজ ডিভাইস গুলি কম্পিউটারে আলাদা ভাবে সংযুক্ত থাকে। উদাহরণঃ SSD, HDD, SD CARD ইত্যাদি। 

প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি স্টোরেজের পার্থক্য

প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস এর ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সংযোগ যদি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তাহলে এর সকল তথ্য মুছে যায় কিন্তু সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস এর ক্ষেত্রে সেই তথ্যগুলো সংরক্ষিত থাকে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও।

আরও পড়ুনঃ  কীবোর্ড কি? কত প্রকার ও কি কি ? (What is keyboard in Bengali)

প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস সরাসরি সিপিইউ এর সাথে যুক্ত থাকে কিন্তু সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস সিপিইউ এর সাথে যুক্ত থাকে নাহ।

প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইসের অংশসমূহ আকারে ছোট হয় আর অন্য দিকে সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইসের অংশসমূহ আকারে তুলনামূলকভাবে বড় হয়।

প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইসের উদাহরণ হলো RAM (Random Access Memory)। আর সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইসের উদাহরণসমূহ হলো SSD, CD, SD CARD, DVD, HDD ইত্যাদি।

স্টোরেজ ডিভাইস এর উদাহরণ

স্টোরেজ ডিভাইস এর উদাহরণ হল RAM, ROM, Hard Disk, Magnetic Tape, Memory card, USB Flash drive ইত্যাদি।

স্টোরেজ ডিভাইস নিয়ে শেষ কথাঃ

বন্ধুরা এই ছিলো স্টোরেজ ডিভাইস নিয়ে সকল ধরনের তথ্য। আশা করি আপনি স্টোরেজ ডিভাইস সম্পর্কে কিছু হলেও জানতে পেরেছেন।

স্টোরেজ নিয়ে আমার এই আর্টিকেল আপনার কাছে কেমন লেগেছে তা অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আমরা আপনার কমেন্টকে অধিক মূল্যয়ন করি। ধন্যবাদ।

সম্পর্কিত আর্টিকেল

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

অ্যাডব্লকার ডিটেক্ট হয়েছে!

মনে হচ্ছে আপনি অ্যাড ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমাদের সাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অ্যাড ব্লকার বন্ধ করতে হবে। যদি অ্যাডব্লকার ব্যবহার না করেন, তাহলে পেজটি রিফ্রেশ করুন।